- উত্তর
- 1905 বঙ্গভঙ্গ আইন ইংরেজ হিন্দু মুসলমানদের যৌথ আন্দোলনের মাথার উপরে রবীন্দ্রনাথের ঋষি তুল্য নেতৃত্বে ফিরিয়ে নিলেন বঙ্গভঙ্গ আইন, ইতিহাসের পরিহাস মুষ্টিমেয় শক্তিশালী চতুর শয়তান প্রকৃতির ক্ষমতা লোভী মানুষ জনগন সেই আবহমান কালের জুলিয়াস সিজার নাটকের জনতা নির্বোধ উন্মাদ অশিক্ষিত গোঁয়ার সুযোগ সন্ধানী হিন্দু মুসলমান সম্প্রদায়ের সামাজিক অবক্ষয়ে ক্ষয়িষ্ণু চৈতন্য হীন উত্তেজিত করার সহজ উপায় ধর্মের ধ্বজাধারী দের অর্থের বিনিময়ে বা উসকে দিয়ে খুন ধর্ষণ, আগুনে ঘর বাড়ি গোয়াল পুড়িয়ে মারার দাউ দাউ করে জ্বলছে ঘরের চালা,
শিশু কোলে জননী মৃত্যু পুত্রের ধর্ষণ করছে বাপের সামনে মেয়েকে স্বামীকে খুন হত্যা করছে পরস্পরকে দুই সম্প্রদায় মানুষ অথচ আশ্চর্য ব্যাপার মাত্র এই বাঙালী মুসলমানের পূর্ব পুরুষেরা সকলেই একসময়ে হিন্দু ধর্ম জাতিভেদ প্রথার শিকার অত্যাচারিত নিষ্ঠুর অপমানিত হতদরিদ্র অশিক্ষিত শেষে নবাবের ধর্মে ধর্মান্তরিত
ইসলাম ধর্ম কবুল করে খেয়ে পড়ে বেঁচে শুধু বিবি নিয়ে পোলাপাইন গুলারে পান্তা ভাত
আর কাফের জমীন শত্রু ঐ হিন্দু যারা দীর্ঘ বহু বছর ধরে শোষণ করে এসেছেন এমন কি জমিদার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পৈত্রিক সম্পত্তি রক্ষার জন্য খাজনা আদায় করতে ঘুরছেন, আশ্চর্য লিখন ক্ষমতা জমিদারের কঠোরতা আবার সোনার তরী আর বহু ছোট গল্প উপন্যাসের খরা বা কাব্য চর্চায় সাহিত্যে শাশ্বত লেখায় ব্যস্ত হয়ে রয়েছেন।
ইতিহাসের ধারাবাহিকতার স্খলন রক্তক্ষরণ আজও এই ভারতবর্ষে পাকিস্তানে, ও বাংলাদেশে মুসলমান বাঙালী জাতির দেশ, বাঙালি আত্মঘাতি পরিহাস ছলে বলা হয়ে থাকে ভাতৃঘাতি দাঙ্গায় লক্ষ লক্ষ মানুষ গৃহহারা শরনার্থী বহু জননী কন্যা গৃহ বধুঁ ধর্ষিতা বা দু নম্বর বিবি, কেউ বেশ্যা বহু ভিখারী হয়ে গেল ধর্মের নামে রাজনীতি গদি লড়াইয়ে ভাগ হয়ে গিয়েছিল অখন্ড ভারতবর্ষ সে পাপের শাস্তি ও মাতৃভুমির অভিশাপে বহু যুগ যুগান্তর ধরে বহু করে যেতে হবে বংশানুকরমে।
পূনঃশচ ---:
1946 16th,Direct Action Day Communal Riot কংগ্রেসের তরফে
মুসলমানদের নিজস্ব পরিচিতি মানতে অস্বীকার তাই সোনার পাথরবাটি মিত্র
শত্রুদের মোকাবিলা না করে ধর্ম নিরপেক্ষ ভারতবর্ষ অথচ এই ধর্মের নামে সত্তর বছর প্রায় বহু রকরক্ত পাত, হত্যারবদলে হত্যা চলমান আজও --!
Monday, May 30, 2016
গল্পপাঠ: মোস্তাক আহমাদ দীন'এর প্রবন্ধ : দেশভাগ, দেশ ভাগ নয়
গল্পপাঠ: মোস্তাক আহমাদ দীন'এর প্রবন্ধ : দেশভাগ, দেশ ভাগ নয়
Saturday, April 23, 2016
যৌথ লিখন ---: বাঁশিওয়ালা ও মায়াবতী
বাঁশিওয়ালা ---:
জানো, মায়াবতী, ভোরে উঠে দেখি
জানালার বাইরে আলো
আঁধারে, হালকা কুয়াশায়
আর আলোয় আলোক লতা,
মায়াবী চোখে, মুখে মৃদু হাসি
দাঁড়িয়ে আছো তুমি !
পেছনে শীতলক্ষা নদী
কল কল করে বহে যাচ্ছে।
কিন্তু কি করে তা সম্ভব ?
না! আমি স্বপ্ন দেখছিলাম।
মায়াবতী ---:
আমাকে তোমার হাত ছূঁয়ে বলতে
হবে, " দেখতে মিথ্যে ছিল সে স্বপ্ন ?
হাঁ, ভোরের কুয়াশার আড়াল হতে
ধীরে ধীরে নুপুর পড়া পায়ে আলতো
হেঁটে হেঁটে পৌঁছে ছিলাম ঐ খোলা
জানালায় দাঁড়িয়ে দেখেছি তোমাকে,
হাঁ বাঁশিওয়ালা! সত্যি ছিলাম আমি।
বাঁশিওয়ালা ---:
অবিশ্বাস্য মনে হয় কোন
স্বপ্নের উদ্যানে মায়াবী
ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
সূর্য উদ্ভাসিত হয়ে উঠছে
শীতলক্ষা নদীর ওপারে।
রাঙা আলো এসে পড়ছে
তোমার স্নিগ্ধ মুখে, ঐ অনন্য
অপলক দৃষ্টির তাকিয়ে আছো,
তির তির করে কাঁপছে চোখের
পাতা, চোখের মণিতে ভাসছে
ও কে ? বিহ্বল বিমোহিত আমি ?
বাঁশিওয়ালা ---:
জানো, মায়াবতী, ভোরে উঠে দেখি
জানালার বাইরে আলো
আঁধারে, হালকা কুয়াশায়
আর আলোয় আলোক লতা,
মায়াবী চোখে, মুখে মৃদু হাসি
দাঁড়িয়ে আছো তুমি !
পেছনে শীতলক্ষা নদী
কল কল করে বহে যাচ্ছে।
কিন্তু কি করে তা সম্ভব ?
না! আমি স্বপ্ন দেখছিলাম।
মায়াবতী ---:
আমাকে তোমার হাত ছূঁয়ে বলতে
হবে, " দেখতে মিথ্যে ছিল সে স্বপ্ন ?
হাঁ, ভোরের কুয়াশার আড়াল হতে
ধীরে ধীরে নুপুর পড়া পায়ে আলতো
হেঁটে হেঁটে পৌঁছে ছিলাম ঐ খোলা
জানালায় দাঁড়িয়ে দেখেছি তোমাকে,
হাঁ বাঁশিওয়ালা! সত্যি ছিলাম আমি।
বাঁশিওয়ালা ---:
অবিশ্বাস্য মনে হয় কোন
স্বপ্নের উদ্যানে মায়াবী
ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
সূর্য উদ্ভাসিত হয়ে উঠছে
শীতলক্ষা নদীর ওপারে।
রাঙা আলো এসে পড়ছে
তোমার স্নিগ্ধ মুখে, ঐ অনন্য
অপলক দৃষ্টির তাকিয়ে আছো,
তির তির করে কাঁপছে চোখের
পাতা, চোখের মণিতে ভাসছে
ও কে ? বিহ্বল বিমোহিত আমি ?
Tuesday, January 5, 2016
Subscribe to:
Posts (Atom)